উলট পালট করে দে মা লুটেপুটে খাই এমন এক অবস্থা
নিজস্ব রিপোর্টার
চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলায় আশরাফ পুর ইউনিয়ন চাঙ্গিনী বড় বাড়ির দঃ পূর্ব পাশের মাঠে ফসলি জমি নষ্ট করে চলছে বেকু দিয়ে মাটি কাটা এ বিষয়ে সরজমিনে গিয়ে জানা যায় আজ আট থেকে দশ দিন যাবত এ বেকু ফসলি জমি থেকে মাটি কাটছে স্থানীয়রা বলছেন যদিও এখানে সাংবাদিক বা পুলিশ আসে তারা দেখে আবার চলে যায় কিন্তু কি কারনে চলে যায় সেটা আমরা বলতে পারিনা। এ সময় নাম বলতে অনিচ্ছুক এক ব্যাক্তি বলেন আপনারা দেখেন চাঙ্গিনী স্কুল থেকে এ রোড জগৎপুর বাজার পর্যন্ত গিয়েছে এই রোড দিয়ে কোনভাবে মানুষ কি যাতায়াত করার মত অবস্থা নাই স্কুল পড়ুয়া ছেলেমেয়েরাও এ রোডে যাতায়াত করে কিন্তু এমন অবস্থায় কিভাবে যাবে আপনারা একটু নিজ চোখে দেখেন । এগুলা দেখার কথা যাদের তারা মনে হয় দেখেও দেখছেনা। আমরা অসহায় মানুষ আমরা কিছু বলতে গেলে বিপদ তাই আমরা বলি না চুপ করে থাকি, এ বেকুর মালিক আক্তার মেম্বার কে মুঠোফোন ফোন দিলে তিনি প্রতিবেদকে বলেন কচুয়ায় আমি একা মাটি কাটি বিষয় টা এমন না কচুয়ায় আর বহু মানুষ মাটি কাটে তখন আক্তার মেম্বারকে প্রতিবেদক প্রশ্ন করেন না জেনে অন্যায় করা আর জেনে অন্যায় করা কি এক তখন তিনি বলেন আমার জমিতে আমি মাটি কাটি এখানে অন্যায় কিসের। এ সময় স্থানীয় লোকজন দাবি করেন এ ফসলি জমি মাটি খেকুদের হাত থেকে রক্ষা করা এখন জরুরি তা না হলে খুব শীগ্রই কচুয়া উপজেলায় খাদ্য সংকট দেখা দিতে পারে বলে জানান তারা তাই তারা চাঁদপুর জেলা প্রশাসক এর সুদৃষ্টি কামনা করেন।
এ বিষয়ে গত ১৪ জানুয়ারি রাত আনুমানিক ৮ এর দিকে কচুয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে মুঠোফোন ফোন দিলে তিনি জানান আমাদের মাটি খেকুদের বিরুদ্ধে অভিযান চলমান আপনি আমার কাছে তথ্য দেন ব্যবস্থা নেব কিন্তু। একদিন পর অর্থাৎ ১৬ জানুয়ারি
আবারও ফসলি জমিতে এ আক্তার মেম্বার এর নেতৃত্বে বেকু দিয়ে মাটি কাটা হয়। পরে এ বিষয় আবারও কচুয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার ও কচুয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ভূমি কে মুঠোফোনে বার বার ফোন দিয়ে পাওয়া যায় নি।
Leave a Reply