1. aparadhsangbad@aparadhsangbad.com : অপরাধ সংবাদ : অপরাধ সংবাদ
  2. info@www.aparadhsangbad.com : অপরাধ সংবাদ :
সোমবার, ২৩ জুন ২০২৫, ০৩:৫৫ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
বিজয়নগরে রেলওয়ের পুকুরের দখল নিয়ে সংঘর্ষ, একজনের কব্জি বিচ্ছিন্ন। আপনারা এগিয়ে আসলে এগিয়ে যাবে বাংলাদেশ ” তাই সময়ের অযুহাত আর নয় এগিয়ে আসুন মানবতায়। বিজয়নগরে শহীদ জিয়া স্মৃতি ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল: ট্রাইবেকারে শিরোপা জিতলো মাধবপুর তুহিন ফুটবল একাডেমি। বিজয়নগরে অজ্ঞাত ও যুবকের গ’লা’কা’টা লা`শ উদ্ধার নিয়ম ভেঙ্গে প্রশিক্ষণ প্রদান ও অর্থ লোপাটের অভিযোগ কাজিপুরের সহকারি শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাবিল আন্তর্জাতিক পর্যায়ে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করতে যাচ্ছেন। নেত্রকোণা জেলা কারাগারে মৌসুমি ফল বিতরণ। কেন্দুয়ায় আশ্রয়ণ প্রকল্পে অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ। বিজয়নগরে হাতের মেহেদীর রং না শুকাতে নববধূর রহস্যজনক মৃত্যু কাজিপুরে আমিনা মনসুর কলেজ পরিচালনা পর্ষদের উন্মুক্ত সভা।

নিয়ম ভেঙ্গে প্রশিক্ষণ প্রদান ও অর্থ লোপাটের অভিযোগ কাজিপুরের সহকারি শিক্ষা অফিসারের বিরুদ্ধে।

  • প্রকাশিত: বৃহস্পতিবার, ১৯ জুন, ২০২৫
  • ১৭৭ বার পড়া হয়েছে

অঞ্জনা চৌধুরী, স্টাফ রিপোর্টার-

সিরাজগঞ্জের কাজিপুর উপজেলা সহকারি শিক্ষা অফিসার আবু সাঈদের বিরুদ্ধে নিয়ম ভেঙ্গে শিক্ষকদের প্রশিক্ষণ প্রদান অর্থ আত্মস্যাৎসহ নানা অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী এক ব্যক্তি। প্রতিকার চেয়ে সিরাজগঞ্জ জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারসহ অন্যান্য দপ্তরে পত্র প্রেরণ করেছে ক্ষতিগ্রস্থ এক ঠিকাদার। এসএম শামিম রেজা নামের এই ঠিকাদার দুই যুগ যাবৎ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষা সামগ্রী সরবরাহের কাজে জড়িত। বৃহস্পতিবার দুপুরে কাজিপুর উপজেলা প্রেসক্লাবে তিনি সাংবাদিকদের এসব কথা জানান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি উল্লেখ করেন কাজিপুর উপজেলা সহকারি শিক্ষা অফিসার আবু সাঈদ উপজেলায় যোগদানের পর থেকে তিনি একটি সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন।কোন নিয়মের তোয়াক্কা না করে গত মে মাসে তিনি শিক্ষকদের ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ করিয়েছেন। এ সংক্রান্ত পত্রে একসাথে তিরিশ জনের বেশি শিক্ষককে প্রশিক্ষণ দেয়া যাবে না মর্মে উল্লেখ থাকলেও তিনি ষাটজনকে এসাথে প্রশিক্ষণ করিয়েছেন। এবং খরচের টাকা থেকে নিজে অর্থ গ্রহণ করেছেন। নাম প্রকাশ না করার শর্তে অনেক প্রশিক্ষনার্থী শিক্ষক বিষয়টি স্বীকার করেছেন।কিন্তু চাকুরির ভয়ে কেউ মুখ ফুটে কিছু বলেননি। শুধু তাই নয় ্ে িসহকারি শিক্ষা অফিসার তার ক্লাস্টারের আওতাধীন বিদ্যালয়গুলির রুটিন মেরামত, স্লিপের কাজ, ক্ষুদ্র মেরামত ও বিদ্যালয় সংস্কারের মতো নিয়ম ভেঙ্গে কাজগুলো নিজেই করেন। তার নিয়োগকরা ব্যক্তি কাজগুলো করেন। এরফলে ওই কাজের মান যাচাইয়ের আর কোন সুযোগই থাকছে না। তিনি নিজেই কাজের মান সন্তোষজনক বলে লিখিত প্রতিবেদন প্রদান করেন। সম্প্রতি তিনি পদাধিকার বলে তার ক্লাস্টারের বিদ্যালয়গুলোর সভাপতি হয়েছেন। এর ফলে তিনি আরও বেপরোয়াভাবে নিম্মমানের কাজ করছেন তার পছন্দের লোক দ্বারা। এদিকে প্রধান শিক্ষকেরা এই অফিসারের ভয়ে কিছু বলতেও পারেন না।
লিখিত অভিযোগে শামীম রেজা আরও জানান, গত ২০২৩ সালের কুড়িটি বিদ্যালয়ের কাজ করেন।এই কাজের বিল একলক্ষ টাকা শিক্ষকদের নিকট থেকে নিয়ে নেন সহকারি শিক্ষা অফিসার আবু সাঈদ। তিনি মাত্র কুড়ি হাজার টাকা প্রদান করেন।বাকি৮০ হাজার টাকা এখনো পরিশোধ করেননি বলে জানান শামীম রেজা।

সহকারি শিক্ষা অফিসার আবু সাঈদ ষাটজনের একসাথে প্রশিক্ষণের বিষয়ে বলেন, সময় ছিলো না।তাই এমনটি করেছেন। আর আশি হাজার টাকার বিষয়টি তিনি অস্বীকার করে জানান, আমি এসবের মধ্যে নেই।
শিক্ষা অফিসার হাবিবুর রহমান জানান, অভিযোগ পেলে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট