1. aparadhsangbad@aparadhsangbad.com : অপরাধ সংবাদ : অপরাধ সংবাদ
  2. info@www.aparadhsangbad.com : অপরাধ সংবাদ :
বুধবার, ২০ অগাস্ট ২০২৫, ১০:৫৮ অপরাহ্ন
সর্বশেষ :
সংসদীয় আসন পুনর্বিন্যাসের প্রতিবাদে মহা সড়কে জনতার ঢল। কেন্দুয়া সিএনজি স্টেন্ড এর ড্রাইভার কে গলা কেটে হত্যা। বিজয়নগরে জামিয়া খাতুনে জান্নাত মহিলা মাদ্রাসায় বিনামূল্যে সেলাই প্রশিক্ষণের উদ্বোধন। নেত্রকোণায় ১ লাখ ৩৫ হাজার ৯ শত হেক্টর জমিতে আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণঃ আমন আবাদে ব্যস্ত কৃষকরা। বিজয়নগরে ওলামা দলের নতুন আহ্বায়ক কমিটি গঠিত, শ্যামলকে অভিনন্দন। নেত্রকোণা সদর উপজেলার বিএডিসি ভবন ভাঙ্গার সময় ছাঁদ ধসে তিন শ্রমিক নিহত, আহত দুই। জাতীয় পার্টিকে নিষিদ্ধের দাবি নুরুল হক নূরের বিজয়নগরে বেগম খালেদা জিয়ার জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত। খালেদা জিয়ার জন্মদিনে বিজয়নগর বিআরডিবির দোয়া মাহফিল লেখক, শিক্ষাবিদ ও স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত অধ্যাপক যতীন সরকার এঁর মৃত্যু।

বাংলাদেশী এক যুবক হত্যার অভিযোগ ভারতীয় বিএসএফ বিরুদ্ধে

  • প্রকাশিত: বুধবার, ৯ এপ্রিল, ২০২৫
  • ৮৯ বার পড়া হয়েছে

আববদুল্লাহ আল হ্নদয়ঃ-

ব্রাক্ষণবাড়িয়া জেলার বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের সেজামোড়া গ্রামের মুন্না নামের এক বাংলাদেশি যুবককে ধরে নিয়ে নির্যাতনের পর হত্যার অভিযোগ উঠেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) বিরুদ্ধে।
৮ এপ্রিল ২০২৫ইং তারিখ মঙ্গলবার বিকেলে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে।
নিহত মুরাদ হোসেন মুন্নার পরিবার ও স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা এ তথ্যের সত্যতা নিশ্চিত করলেও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) কে একাধিকবার কল করা হলেও রিসিভ করেনি। তাই এ বিষয়ে কিছুই জানা যায়নি মকুন্দুপুর বিজিবি থেকে।
নিহত মুন্না বিজয়নগর উপজেলার পাহাড়পুর ইউনিয়নের সেজামোড়া এলাকার মৃত হাজী ফজলুর রহমানের ছেলে।
নিহত মুন্নার ভাগিনা মো. বাপ্পি সরকার বলেন, মঙ্গলবার বিকেলে মুন্না মামা কৃষিজমিতে কাজ করছিলেন। তখন ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বিএসএফ সীমান্তের পিলার দেখতে এসে মামাকে ডেকে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ কথোপকথনের পর মামাকে বিএসএফ ধরে নিয়ে যায় পরবর্তীতে মাগরিবের আগমুহূর্তে মামার সারা শরীর ও মাথায় মারধর করে কাটা তারের বাইরে বাংলাদেশ ভারত সীমান্তে ফেলে রেখে যায়। সন্ধ্যায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
সেজা মুড়া গ্রামের রুমান বলেন, ভারত বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী পিলার নম্বর ২০০৮ এর s৬ থেকে s৭ পিলারের কাছে বিএসএফ ডেকে নিয়ে মুন্নাকে মারধর করে অবচেতন করে সীমান্তে ফেলে গেছে। পরে স্থানীয়রা তাকে সেখান থেকে বাড়ি নিয়ে আসার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে পাঠানো হয়।
এদিকে, মকুন্দুপুর বিজিবি ক্যাম্পে ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে রিসিভ না করায় বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।মৃত্যু মুন্নার বাড়িতে চলছে শোকের মাতম।

সংবাদটি শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

আরো সংবাদ পড়ুন
© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত, আমাদের প্রকাশিত সংবাদ, কলাম, তথ্য, ছবি, পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার অপরাধ।
ওয়েবসাইট ডিজাইন : ইয়োলো হোস্ট