অঞ্জনা চৌধুরী স্টাফ রিপোর্টার-
শিক্ষকের মারপিটে নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী মারাত্মক আহত। হয়ে হাসপাতালে ভর্তি । এ ঘটনায় ওই ছাত্রের পিতা মোরশেদ আলী বাদী হয়ে কাজিপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। ১৯ ফেব্রুয়ারি কাজিপুর থানায় দেওয়া অভিযোগে জানা যায়, কাজিপুরের সোনামুখী ইউনিয়নের পরানপুর গ্রামের অন্যরকম বিদ্যানিকেতনের পরিচালক ও প্রধান শিক্ষক ইয়াসিন আলী ও সরকারি শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম, পিকনিকে ঘটে যাওয়া ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সকাল দশটায় ওই বিদ্যালয় নবম শ্রেণীর ছাত্র অনিক ইসলামকে মারধোর করে। এক পর্যায়ে তিনি ওই ছাত্রের মাথার চুল কেটে দেন। এরপর আরেকদফা কাঠের বাটার দিয়ে বেদম মারপিট করেন। এতে অনিক গুরুতর আহত হলে তাকে উদ্ধার করে দ্রুত ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করা হয়। সে এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ বিষয়ে ওই ছাত্রের বাবা মোরশেদ আলী জানান আমি ছেলের মারপিটের ঘটনায় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিকট বিচার চেয়ে পাইনি। বিচারের আশায় থানায় মামলা করেছি। ঘটনাটি জানার জন্য গত ২০ ফেব্রুয়ারি স্কুলে গেলে সাংবাদিক দেখে ওই স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র রানা,স্বপন, জাহিদুল, সিয়াম তাদেরকেও মারপিট করা হয়েছে বলে নিজেদের শরীরের আঘাতের চিহ্ন দেখান। অভিযোগ বিষয়ে স্কুলের পরিচালক ইয়াসিনীর সাথে কথা বলার চেষ্টা করলে তাকে পাওয়া যায়নি।
কাজিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আলম জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এদিকে এই ঘটনায় শিক্ষার্থী অভিভাবকদের মাঝে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।
মোঃ শাহজাহান আলী, কাজিপুর, প্রতিনিধি সিরাজগঞ্জ।ঞ্জনা চৌধুরী স্টাফ রিপোর্টার-
শিক্ষকের মারপিটে নবম শ্রেণির এক শিক্ষার্থী মারাত্মক আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি । এ ঘটনায় ওই ছাত্রের পিতা মোরশেদ আলী বাদী হয়ে কাজিপুর থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। ১৯ ফেব্রুয়ারি কাজিপুর থানায় দেওয়া অভিযোগে জানা যায়, কাজিপুরের সোনামুখী ইউনিয়নের পরানপুর গ্রামের অন্যরকম বিদ্যানিকেতনের পরিচালক ও প্রধান শিক্ষক ইয়াসিন আলী ও সরকারি শিক্ষক আশরাফুল ইসলাম, পিকনিকে ঘটে যাওয়া ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত ১৮ ফেব্রুয়ারি সকাল দশটায় ওই বিদ্যালয় নবম শ্রেণীর ছাত্র অনিক ইসলামকে মারধোর করে। এক পর্যায়ে তিনি ওই ছাত্রের মাথার চুল কেটে দেন। এরপর আরেকদফা কাঠের বাটার দিয়ে বেদম মারপিট করেন। এতে অনিক গুরুতর আহত হলে তাকে উদ্ধার করে দ্রুত ধুনট উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স এ ভর্তি করা হয়। সে এখনো হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে। এ বিষয়ে ওই ছাত্রের বাবা মোরশেদ আলী জানান আমি ছেলের মারপিটের ঘটনায় বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের নিকট বিচার চেয়ে পাইনি। বিচারের আশায় থানায় মামলা করেছি। ঘটনাটি জানার জন্য গত ২০ ফেব্রুয়ারি স্কুলে গেলে সাংবাদিক দেখে ওই স্কুলের অষ্টম শ্রেণীর ছাত্র রানা,স্বপন, জাহিদুল, সিয়াম তাদেরকেও মারপিট করা হয়েছে বলে নিজেদের শরীরের আঘাতের চিহ্ন দেখান। অভিযোগ বিষয়ে স্কুলের পরিচালক ইয়াসিনীর সাথে কথা বলার চেষ্টা করলে তাকে পাওয়া যায়নি।
কাজিপুর থানার অফিসার ইনচার্জ নূরে আলম জানান, অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে ব্যবস্থা নেয়া হবে। এদিকে এই ঘটনায় শিক্ষার্থী অভিভাবকদের মাঝে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে।
Leave a Reply