মোস্তফা মামুন চৌধুরী

৩১ জানুয়ারি শুক্রবার বিকাল আনুমানিক ৫টা সময় অতর্কিত অবস্থায় বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ৩ নং ঘুমধুম ইউনিয়নের ছাত্রদলের নেতা সবুজের উপর অতর্কিত অবস্থায় হামলা করে। এবং কি তাকে মেরে ফেলার চেষ্টা করে বলে জানা যাই,,ছাত্রদলের
নেতা সবুজকে, ঘুমধুম ইউনিয়নের ৪ নং ওয়ার্ড় আওয়ামী লীগের সভাপতি ড্রাইভার আব্বাস, যুবলীগের সভাপতি হেলাল উদ্দিন এবং ছাত্রলীগের সভাপতি সিফাত উদ্দিন সহ আরো ৫/৬ জন আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা তাকে হত্যার উদ্দেশ্যে দেশীয় অস্ত্র ও লাঠি দিয়ে আঘাত করেন, এই রকম আওয়ামী লীগের দস্যুরদের কে আইনের আওতায় এনে কঠিন শাস্তির ব্যবস্থা করার জন্য নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ মহোদয়কে, ঘুমধুম ইউনিয়ন ছাত্রদলের পক্ষ থেকে জোর দাবি জানাচ্ছে বলে জানা যায়।। ৩ নং ঘুমধুম ইউনিয়নের বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দদের কাছ থেকে জানতে চাইলে তারা জানান বিগত ১৬ বছর যাবত আওয়ামী সরকার যেভাবে গুম খুন রাহাজারি চালিয়েছিল ওই নিষিদ্ধ সংগঠন,, তারা আবার নতুন গুম খুন চালানোর চেষ্টা করতেছে বলে জানান ৩নং ঘুমধুম ইউনিয়ন বিএনপির অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের সকল নেতৃবৃন্দ এই ঘটনার যেন আর ঘটাতে না,, এ ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য নাইক্ষ্যংছড়ি থানার অফিসার ইনচার্জ মহোদয়ের কাছে বিনীত ভাবে অনুরোধ জানান,,, নিষিদ্ধ হওয়ার সংগঠনকে দ্রুত আইনের আওতায় আনা হোক বলে তাদের দাবি,,,